Header Ads

Header ADS

বাক্যের শ্রেণিবিভাগ

 বাক্যের শ্রেণিবিভাগ


ক) তুমি বাড়ি যাও

খ) তুমি কি বাড়ি যাবে?

গ) হ্‌! কথা শুনছো না যে!

ঘ) তোমাকে যেতেই হবে

ঙ) তুমি গেলে আমি যাব

চ) আমি কাল যাব

ছ) যেদিন তুমি যাবে আমিও সেদিন যাব

জ) তুমি না গেলে আমি যাব না।  


প্রত্যেকটি বাক্যই মনের ভাব প্রকাশ করছে। আকাঙ্ক্ষা, আসত্তি ও যোগ্যতা গুণসম্পন্ন।  তবে প্রত্যেকটি বাক্যের গঠন আলাদা আবার অর্থগত দিক দিয়েও প্রকাশভঙ্গি আলাদা অথচ সহজেই ভাব প্রকাশ করে বক্তা ও শ্রোতার মনের ভাব বুঝতে সাহায্য করছে অতএব প্রত্যেকটি বাক্য সঠিক ও সার্থক সেজন্য বাক্যেকে গঠনগত ও অর্থগত দিক থেকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে

 



 

গঠনগত শ্রেণীবিভাগ

গঠনগত দিক থেকে বাক্য চার রকমের


ক) সরল বাক্য

খ) যৌগিক বাক্য

গ) জটিল বাক্য এবং

ঘ) মিশ্র বাক্য


 

ক) সরল বাক্য

আমি বাংলা পড়ি’। বাক্যটিতে একটিমাত্র উদ্দেশ্য আমি’। একটি মাত্র বিধেয় ‘বাংলা পড়াই আছে। বিধেয়টি সমাপিকা ক্রিয়া। সুতরাং এটি সরল বাক্য।

এককথায়, যে বাক্যে একটিমাত্র উদ্দেশ্য ও একটি মাত্র বিধেয় থাকে তাকে সরল বাক্য বলে

সরল বাক্যের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

Ø এই বাক্যে একটিমাত্র উদ্দেশ্য ও বিধেয় থাকে

Ø একটি মাত্র সমাপিকা ক্রিয়া থাকে। অবশ্য অসমাপিকা ক্রিয়া এক বা একাধিক থাকতে পারে

Ø সরল বাক্যের কর্তার সঙ্গে ক্রিয়ার সরাসরি সম্পর্ক থাকে

Ø সরল শব্দটির অর্থ সহজ বা সরাসরি বা সোজাসুজি। এখানে কর্তার সঙ্গে ক্রিয়ার সরাসরি সম্পর্কএর কথা বলা হয়েছে।

Ø সরল বাক্যকে সাধারণ বাক্য বলে

Ø সমাপিকা ক্রিয়াটি উহ্য থাকতে পারে যেমন – ‘আমার নাম রাম’। এতে হয় ক্রিয়াটি উহ্য।

Ø সরল বাক্যের একমাত্র সমাপিকা ক্রিয়ার একাধিক কর্তা থাকতে পারে

Ø একটি মাত্র শব্দ দিয়ে তৈরি হওয়া কিছু অভিব্যক্তি বা উক্তি ভাষা বিজ্ঞানীদের মতে এগুলি আকারহীন সরল বাক্য যেমন  নিশ্চয়! ইত্যাদি।

কিছু উদাহরণ –

            ক) রাম বাড়ি যাবে।

            খ) রাম বাড়ি যাবে না।

            গ) মা ডাকলেই চলে যেতাম। ইত্যাদি।


সম্পূর্ণ ক্লাস - পেতে ক্লিক কর - 



 

খ)  জটিল বাক্য

যেদিন আমি বলতে এসেছিলাম সেদিন তুমি চলে গিয়েছ’।

এখানে দুটি আলাদা বাক্য একসঙ্গে বসেছে। ‘যেদিন আমি বলতে এসেছিলাম আর সেদিন তুমি চলে গিয়েছ বাক্য দুটি কিন্তু প্রধান খণ্ড বাক্য নয়। কিংবা যৌগিক বাক্যের মতো এই বাক্যগুলো স্বাধীন বা সম্পূর্ন নয়

সেদিন তুমি চলে গিয়েছ বলে মনের ভাব সম্পূর্ণ হয়েছে অতএব এটি প্রধান খণ্ডবাক্য আর ‘যেদিন আমি বলতে এসেছিলাম’ বাক্যটিতে কিছুটা আকাঙ্ক্ষা থেকে যায়। এই বাক্যটি আরেকটি বাক্যের ওপর নির্ভরশীল। এটি অপ্রধান খন্ড বাক্য

সুতরাং বলা যেতে পারে, একটি প্রধান খণ্ডবাক্য এবং এক বা একাধিক অপ্রধান খন্ড বাক্য নিয়ে গঠিত বাক্যকে জটিল বাক্য বলে

জটিল বাক্যের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

Ø একটি প্রধান খণ্ডবাক্য থাকবে

Ø প্রত্যেকটি খণ্ডবাক্যের একটি সমাপিকা ক্রিয়া থাকে

Ø খন্ড বাক্যগুলি অব্যয় দ্বারা যুক্ত থাকে

Ø অপ্রধান খণ্ডবাক্যগুলির সঙ্গে প্রধান খন্ড বাক্য অব্যয় দ্বারা যুক্ত থাকে বিশেষত সাপেক্ষ অব্যয় দ্বারা

কিছু উদাহরণঃ

            ক) যাহা ভালো তাহাই উপযুক্ত।

            খ) মৌ জানে যে সে মিথ্যাবাদী নয়।

গ) যখন ডাক্টার এলো তখন রোগী উঠে পালাল। ইত্যাদি।

 

গ) যৌগিক বাক্য

ক) ‘সে ভাত খেলো কিন্তু জল খেলোনা’।

খ) ‘যে এসেছে সে গেল কিন্তু যারা এলো না তারা কি করবে?’

বাক্য দুটিতে দেখা যাচ্ছে সরল বাক্যের সঙ্গে সরল বাক্য এবং দ্বিতীয় বাক্যে জটিল বাক্যের সঙ্গে জটিল বাক্যের সহযোগে একটি নতুন বাক্য গঠিত হয়েছে। বাক্যের অন্তর্গত প্রত্যেকটা বাক্যই স্বাধীন। একে অপরের ওপর নির্ভরশীল নয়। একটি সংযোজক অব্যয় দ্বারা যুক্ত করা হয়েছে। এই নতুন বাক্যটিকে যৌগিক বাক্য বলা হয়

সুতরাং একাধিক সরল বাক্য কিংবা একাধিক জটিল বাক্য সহযোগে যৌগিক বাক্য গঠিত হতে পারে অর্থাৎ সরল বাক্যের সঙ্গে সরল বাক্য কিংবা সরল বাক্য জটিল বাক্য

দুই বা ততোধিক খন্ড বাক্য বা স্বাধীন বাক্যের সমন্বয়ে গঠিত বাক্য যৌগিক বাক্য

বৈশিষ্ট্যঃ

Ø যৌগিক বাক্যে অন্তত দুটি প্রধান খণ্ডবাক্য থাকে

Ø খণ্ডবাক্যগুলি সমুচ্চয়ী অব্যয়ের দ্বারা সংযুক্ত হয়ে পরস্পর নিরপেক্ষভাবে থাকে

Ø যৌগিক মানে যোগ করে গঠন করা এখানে দুই বা ততোধিক স্বাধীন বা খণ্ড বাক্য অব্যয় পদ দিয়ে যুক্ত করা হয়

Ø অব্যয় পদে যুক্ত করে পূর্ণ বাক্য গঠন করা হয়

কিছু উদাহরণ

            ক) আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু।

            খ) শ্যামের দৃষ্টি পড়েছে কিন্তু তার দৃষ্টি পড়েনি।

            গ) পৃথিবীতে সকল প্রাণি মরে, সুতরাং মানুষও মরণশীল। ইত্যাদি।

 

ঘ) মিশ্র বাক্য

সুতরাং দুই ততোধিক বাক্যের মিশ্রণে গঠিত বাক্যকে মিশ্র বাক্য বলে।

 

অনুশীলনীঃ

 

১. শুভেচ্ছা রইল। কী ধরণের বাক্য?

ক) সরল             খ) জটিল            গ) যৌগিক          ঘ) মিশ্র

২. সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি কী ধরণের বাক্য?

ক) সরল             খ) জটিল            গ) যৌগিক          ঘ) মিশ্র বাক্য

৩. কোনটি যৌগিক বাক্যের উদাহরণ?

ক) আমি কিন্তু বলিনি।

খ) আমি বলিনি কিন্তু সে বলতে পারে।

গ) আমি না বললেও সে বলতে পারে।

ঘ) যেহেতু আমি বলিনি সেহেতু সে বলতে পারে।

৪. দুই বা ততোধিক স্বাধীন খণ্ডবাক্য থাকতে পারে –

ক) সরল             খ) জটিল            গ) যৌগিক          ঘ) মিশ্র বাক্য

৫. স্বাধীন ও পরাধীন খণ্ডবাক্য থাকতে পারে –

ক) সরল             খ) জটিল            গ) যৌগিক          ঘ) মিশ্র বাক্য

৬. সব বাক্যের মিশ্রিত রূপকে –

ক) সরল             খ) জটিল            গ) মিশ্র               ঘ) যৌগিক বাক্য বলে।

৭. এক পদ বিশিষ্ট বাক্যকে বলে

ক) সরল বাক্য      খ) আকারহীন সরল বাক্য                গ) উভয়েই         ঘ) বাক্য নয় ।

৮. দুঃখ এবং বিপদ একসাথে আসে। - কোন ধরনের বাক্য?

ক) সরল             খ) জটিল            গ) যৌগিক          ঘ) মিশ্র বাক্য

৯. যৌগিক বাক্য গঠনে দুই বাক্যকে যুক্ত করে –

            ক) বিশেষ্য পদ     খ) বিশেষণ পদ                গ) অব্যয় পদ       ঘ) সর্বনাম পদ

১০. সঠিক উত্তর দাওঃ

            ক) একটি অসমাপিকা ক্রিয়া একটি বাক্যকে সম্পূর্ণ করতে পারে।   (শুদ্ধ/অশুদ্ধ)

            খ) কোনো সংযোজক শব্দ ছাড়া যৌগিক বাক্য তৈরি হতে পারে না।          (শুদ্ধ/অশুদ্ধ)

            গ) জটিল বাক্যের দুটি বাক্যাংশই দুটি প্রধান খণ্ড বাক্য।   (শুদ্ধ/অশুদ্ধ)

            ঘ) একটি যৌগিক বাক্যকে সরলবাক্যে রূপান্তরের সময়ে দুটি সমাপিকা ক্রিয়াকেই অপরিবর্তিত রাখা যায়।                (শুদ্ধ/অশুদ্ধ)

 

 

 

 

অর্থগত দিক থেকে বাক্যের শ্রেণিবিভাগ  

অর্থগত দিক থেকে সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় বাক্যকে সাত ভাগে ভাগ করেছেন

যথক্রমেঃ   ক) নির্দেশক বাক্য, খ) প্রশ্নবাচক বাক্য, গ) অনুজ্ঞাসূচক বাক্য, ঘ) প্রার্থনাসূচক বাক্য, ঙ) সন্দেহবাচক বাক্য, চ) আবেগসূচক বাক্য এবং  ছ) শর্তসাপেক্ষ বাক্য

 

ক) নির্দেশক বাক্য

ক) ‘আমি বই পড়ি’।

খ) ‘আমি বই পড়ি না’।

বাক্য দুটিতে বক্তব্য সাধারণভাবে নির্দেশিত হয়েছে বা বিবৃত হয়েছে বলে একে নির্দেশক বাক্য বলে

নির্দেশক বাক্য হ্যাঁ বাচক বা না বাচক হতে পারে যে বাক্যে কোন কিছুর স্বীকার করা হয় তাকে হ্যাঁ বাচক আর যে বাক্যে কোন কিছুর স্বীকার করা হয় তাকে ‘না বাচক বাক্য বলে নির্দেশক বাক্য বর্ণনামূলক বা বিবৃতিমূলক হয় নির্দেশক বাক্যে সাধারণ বক্তব্য নির্দেশিত হয় নির্দেশক বাক্যে বক্তব্যের বিবরণ দেওয়া হয়

 

খ) প্রশ্নবাচক বাক্য

ক) ‘তুমি কি বই পড়ো?’

খ) ‘তুমি কোথায় বসে বই পড়ো?’

বাক্য দুটিতে কোন কিছু জানতে চাওয়া হয়েছে। জিজ্ঞাসা করা হয়েছে। তাই বাক্যটি প্রশ্নবাচক বাক্য

এককথায়, যে বাক্য কোন কিছু জানতে চেয়ে বক্তব্য প্রকাশ করবে তাকে প্রশ্নবাচক বাক্য বলে

প্রশ্নবোধক বাক্যে কোন কিছু জানতে চাওয়া হয়

প্রশ্নবাচক বাক্যে দু ধরনের - প্রশ্নের হ্যাঁ/না উত্তর লে তাকে হ্যাঁ/না প্রশ্নবাচক বাক্য আর হ্যাঁ/না এর বদলে অন্য কিছু উত্তর হলে তাকে বস্তুগত প্রশ্নবাচক বাক্য বলে

 

গ) অনুজ্ঞাসূচক বাক্য

ক) ‘ওখানে যাও’।

খ) ‘বৃষ্টিতে ভিজবে না’।

গ) ‘অনুগ্রহ করে আমার কথাটা শোনো’।

এইসব বাক্যে অনুরোধ, আদেশ, উপদেশ প্রকাশিত হয়েছে এমন সব বাক্যকে অনুজ্ঞাসূচক বাক্য বলে।

এককথায়, যে বাক্যে আদেশ, অনুরোধ, উপদেশ ইত্যাদি প্রকাশিত হ তাকে অনুজ্ঞাসূচক বাক্য বলে

অনুজ্ঞাসূচক বাক্যে বর্তমানকাল নির্দেশিত হলে তাকে বর্তমান অনুজ্ঞা বলে আর ভবিষ্যৎ কাল নির্দেশিত হলে তাকে ভবিষ্যৎ অনুজ্ঞা বাক্য বলে

 

ঘ) প্রার্থনাসূচক বা ইচ্ছাসূচক বাক্য

Ø ভগবান তোমার মঙ্গল করুক’।

Ø দীর্ঘজীবি হও’।

উপরের দুটি বাক্যে বক্তার ইচ্ছা, প্রার্থনা ইত্যাদি প্রকাশিত হচ্ছে এই ধরনের বাক্যকে প্রার্থনাসূচক বাক্য বলে

 

ঙ) সন্দেহবাচক বাক্য

Ø তুমি নাকি বই পড়ছো না’।

Ø হয়তো কাল বৃষ্টি পড়বে’।

ইত্যাদি বাক্যে বক্তার সংশয়-সন্দেহ প্রকাশিত হয়েছে এই ধরনের বাক্যগুলিকে সন্দেহবাচক বাক্য বলে এককথায় যে বাক্যে বক্তার মনের সন্দেহ-সংশয় বা অনুমান প্রকাশিত হয় তাকে সন্দেহবাচক বাক্য বলে

 

চ) আবেগসূচক বাক্য

Ø আহা! কি সুন্দর!’

Ø ‘ছি! এখানে থাকা যায়না’।

Ø ফ্‌! কি ঠান্ডা!

প্রভৃতি বাক্যে সুখ, আনন্দ, ঘৃণা প্রকাশিত হয়েছে। সুতরাং যে বাক্যে মনের আবেগ, উছ্বাস, বিস্ময় প্রকাশিত হয় তাকে আবেগসূচক বাক্য বলে

এইসব বাক্যে বিস্ময় চিহ্ন দিয়ে বাক্য সমাপ্ত হয়

 

ছ) শর্তসাপেক্ষ বাক্য

যদি মে থাকে তবে বৃষ্টি হতে পারে

এই বাক্যে একটি বাক্য অন্য বাক্যের উপর নির্ভরশীল অর্থাৎ সমাপিকা ক্রিয়া সম্পাদনের জন্য একটা শর্ত আছে এই ধরনের বাক্যকে শর্তসাপেক্ষ বাক্য বলে

যে বাক্যে একটি বিষয়ের জন্য আরেকটি বিষয়ের ওপর শর্ত করলে তাকে শর্তসাপেক্ষ বাক্য বলে

বাক্যটি কার্য ও কারণের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত বলে একে কার্যকারনাত্মক বাক্যও বলে।

 

 

অনুশীলনীঃ

১. কোন বাক্যে বক্তব্য বিবৃত হয়  -

ক) প্রশ্নবাচক        খ) নির্দেশক                     গ) শর্তসাপেক্ষ                 ঘ) সন্দেহবাচক বাক্যে।

২.   কোনো কিছু জানতে ব্যবহার হয় –

ক) প্রশ্নবাচক        খ) নির্দেশক                     গ) শর্তসাপেক্ষ                 ঘ) সন্দেহবাচক বাক্য।

৩. ‘হ্যাঁ/না প্রশ্নবাচক’বাক্য –

ক) কী খেলে তুমি

খ) কী খেলে, জানালে না

গ) তুমি কি খেলে

ঘ) তুমি কী খেলে

৪. উফ্‌! কি ঠান্ডা! – কোন শ্রেণির বাক্য

ক) প্রশ্নবাচক        খ) আবেগসূচক                গ) শর্তসাপেক্ষ     ঘ) সন্দেহবাচক বাক্য।

৫. হয়তো কাল আমি যাব না। – কোন শ্রেণির বাক্য

ক) প্রশ্নবাচক        খ) আবেগসূচক               গ) শর্তসাপেক্ষ    ঘ) সন্দেহবাচক বাক্য।

৬. যদি সে আসে তবে আমি যাব। – কোন শ্রেণির বাক্য

ক) জটিল ও শর্তসাপেক্ষ                খ) জটিল ও আবেগসূচক

গ) জটিল ও শর্তসাপেক্ষ                 ঘ) শর্তসাপেক্ষ ও সন্দেহবাচক বাক্য।

৭. কোন বাক্য কার্য কারণের ওপর নির্ভরশীল –

ক) প্রশ্নবাচক        খ) আবেগসূচক                গ) শর্তসাপেক্ষ                 ঘ) সন্দেহবাচক বাক্য।

৮. ভগবান, আমাকেও দেখ একটু। - কোন শ্রেণির বাক্য

ক) প্রশ্নবাচক        খ) আবেগসূচক                গ) ইচ্ছাসূচক                   ঘ) সন্দেহবাচক বাক্য।

৯. ওখানে যাবি না। - কোন শ্রেণির বাক্য

ক) না বাচক        খ) আবেগসূচক                গ) ইচ্ছাসূচক       ঘ) অনুজ্ঞাসূচক বাক্য।

১০. কার্যকারনাত্মক বাক্যের উদাহরণ –

ক) ওরা যাবে       খ) ওরা গেলেও যাবে         গ) যদি ওরা যায় তবে যাবে             ঘ) কোনোটিই নয়। 

 

১১. স্তম্ভ মিলাও –

ক – স্তম্ভ

উত্তর

খ- স্তম্ভ

ক) সন্দেহবাচক বাক্য

 

i.        একটি বিষয়ের ওপর আরেকটি বিষয়ের নির্ভরতা

খ) আবেগসূচক

 

ii.      আকাঙ্ক্ষার ভাব

গ) ইচ্ছাবাচক

 

iii.    উপদেশর ভাব

ঘ) শর্তসাপেক্ষ

 

iv.    ঘৃণার ভাব

ঙ) অনুজ্ঞাসূচক

 

v.      সংশয়ের ভাব

 

No comments

Powered by Blogger.